মানসম্পন্ন শিক্ষাই পারে অন্ধকার দূর করতে : মতিয়া চৌধুরী
নিউজ ডেস্ক
মানসম্পন্ন শিক্ষাই পারে অন্ধকার দূর করতে : মতিয়া চৌধুরী
দ্বাদশ জাতীয় সংসদের উপনেতা বেগম মতিয়া চৌধুরী বলেছেন, সরকার শিক্ষার গুণগত মান বৃদ্ধির লক্ষ্যে কাজ করছে। কারণ একটি জাতির সমৃদ্ধি অর্জন করতে হলে প্রথমে যা প্রয়োজন, তা হল মানসম্পন্ন শিক্ষা। আর মানসম্পন্ন শিক্ষাই পারে অন্ধকার দূরীভূত করে আমাদেরকে আলোর পথ দেখাতে।
শনিবার দুপুরে তার নির্বাচনী এলাকা শেরপুরের নকলা উপজেলায় মুজিব শতবর্ষ মুক্তমঞ্চে শিক্ষার্থীদের মাঝে আর্থিক প্রণোদনা বিতরণ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মতিয়া চৌধুরী বলেন, দেশে শিক্ষিতের হার বাড়াতে এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মানসম্পন্ন শিক্ষা প্রদানের জন্য আওয়ামী লীগ সরকার সবকিছুই করছে। শিক্ষার্থীদের মেধাবী ও সুশিক্ষায় শিক্ষিত করতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মেধাবী শিক্ষক নিয়োগের পাশাপাশি তাদেরকে পাঠদান বিষয়ে যুগোপযোগী করে গড়ে তুলতে নিয়মিত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
তিনি বলেন, নারী শিক্ষাকে অবৈতনিক করা হয়েছে। বছরে শুরুতে শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যে নতুন বই দেওয়ার পাশাপাশি ধর্মীয় উৎসবগুলোতে আর্থিক প্রণোদনা দেওয়া হচ্ছে। দেশে যেন কেউ অশিক্ষিত না থাকে এবং সবার জন্য যেন সুশিক্ষা নিশ্চিত করা যায় সেজন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সবকিছুই করছেন।
প্রণোদনা বিতরণকালে শেরপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) সাইদুর রহমান, নালিতাবাড়ী উপজেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান হাজী মোশারফ হোসেন, নকলা উপজেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান এ্যাডভোকেট মাহবুবুল আলম সোহাগ, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাদিয়া উম্মুল বানিন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আম্বিয়া খাতুন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
- আগামী ৯ মার্চ ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচন
- মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশ গড়তে হবে: মেয়র টিটু
- ২ মন্ত্রী পেয়েছে ময়মনসিংহ বিভাগ
- ময়মনসিংহের হোটেল ও রিসোর্ট এর তালিকা সমূহ
- কিশোরগঞ্জ জেলার কুলিয়ারচরে প্রাথমিক পর্যায়ের বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা ফুটবল ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
- ময়মনসিংহে প্রধানমন্ত্রীর আগমনে উদ্বোধন হবে শতাধিক প্রকল্প
- ফের ময়মনসিংহ নগরীতে ভোটের হাওয়া
- ময়মনসিংহ জেলার নান্দাইলে প্রতিটি কাঁঠাল গাছে শোভা পাচ্ছে মুচি
- বিবিসির ১০০ নারীর তালিকায় ময়মনসিংহের নান্দাইলের সানজিদা
- ময়মনসিংহ মুক্তাগাছার মণ্ডা, স্বপ্নে পাওয়া মিষ্টির সুনাম ২০০ বছরেও কমেনি
