ঢাকা, সোমবার   ২৪ জুন ২০২৪ ||  আষাঢ় ১০ ১৪৩১

ফেসবুক না ইউটিউব, কোথায় আয় বেশি?

নিউজ ডেস্ক

প্রকাশিত: ১৩:২৩, ১৬ জুন ২০২৪  

ফেসবুক না ইউটিউব, কোথায় আয় বেশি?

ফেসবুক না ইউটিউব, কোথায় আয় বেশি?

ফেসবুক ও ইউটিউবে ক্যারিয়ার গড়ছেন; এমন তরুণ-তরুণীয় সংখ্যা দেশে কম নয়। অনেকে নতুন করে কনটেন্ট ক্রিয়েটর হওয়ার কথাও ভাবছেন। এই ভাবাভাবির মধ্যে, সর্বপ্রথম যে প্রশ্নটা মাথায় আসে, কোন প্ল্যাটফর্মে ফোকাস রেখে শুরু করবো? ফেসবুক নাকি ইউটিউব ভিডিওতে আয় বেশি?

মনিটাইজেশনের মাধ্যমে ফেসবুক ও ইউটিউব থেকেই ভালো টাকা আয় করা যায়। তবুও ক্রিয়েটরদের মধ্যে কেউ ফেসবুক, আবার কেউ ইউটিউবকে বেশি গুরুত্ব দেন। অনলাইন ভিডিও স্ট্রিমিংয়ের ক্ষেত্রে ফেসবুকের থেকে বেশি পুরোনো ইউটিউব।

ইউটিউবের মালিক হল গুগল। সেখানে ফেসবুকের কার্যভার রয়েছে মেটার দখলে। কিন্তু, দুই প্ল্যাটফর্মের মধ্যে কোন জায়গা থেকে সবচেয়ে বেশি টাকা আয় করা যায় জানেন?  সমীক্ষা থেকে দেখা গেছে, প্রতি ১০ লাখ ভিউয়ে ফেসবুকে ২৫০ থেকে ২৬০ ডলার আয় করা যায়। যেখানে ইউটিউবে ২০০০ ডলারের বেশি আয় করা যায়। অর্থাৎ এক্ষেত্রে ইউটিউব এগিয়ে রয়েছে। ফেসবুকে একাধিক মনিটাইজেশন টুল রয়েছে। যেমন স্টার্স, ইন-ভিডিও পারচেস, ব্র্যান্ড কোলাবোরেশন ইত্যাদি।

অপরদিকে ইউটিউবেও রয়েছে অসংখ্য মনিটাইজেশন টুল। ইউটিউব পার্টনার প্রোগ্রামের অধীনে একাধিক উপায়ে টাকা উপার্জন করা যায়। যেমন – ইন-স্ট্রিম অ্যাড, স্পন্সরশিপ, সুপার চ্যাট ডোনেশন এবং চ্যানেল মেম্বারশিপ।

মনিটাইজেশনের জন্য যা প্রয়োজন

ফেসবুকে প্রায় ১০ হাজার পেজ লাইক এবং শেষ ৬০ দিনে ৩০ হাজার মিনিট ভিউ থাকলে চ্যানেল মনিটাইজেশন করা যা। অন্যদিকে ইউটিউবে কমপক্ষে ১০০০ সাবস্ক্রাইবার এবং ৪০০০ ঘণ্টা ওয়াচ টাইম থাকলে মনিটাইজেশনের দরজা খুলে যায়।

একাধিক মাপকাঠিতে ফেসবুকের থেকে এগিয়ে রয়েছে ইউটিউব। কারণ ইউটিউবে এনগেজমেন্ট বেশি হয়ে থাকে। পাশাপাশি ইউটিউবে ডেটা ইউসেজও অনেক বেশি। প্রতি ঘণ্টায় ১৬০ এমবি। যে কারণে ফেসবুকের থেকে মনিটাইজেশনের বিচারে এগিয়ে রয়েছে ইউটিউব।

সর্বশেষ
জনপ্রিয়