প্রধানমন্ত্রীর কণ্ঠ শুনেই ছুটে এলো খরগোশের দল
নিউজ ডেস্ক
![প্রধানমন্ত্রীর কণ্ঠ শুনেই ছুটে এলো খরগোশের দল প্রধানমন্ত্রীর কণ্ঠ শুনেই ছুটে এলো খরগোশের দল](https://www.mymensingheralo.com/media/imgAll/2020Aprila/New-Project---2024-06-15T205247596-2406151453.jpg)
প্রধানমন্ত্রীর কণ্ঠ শুনেই ছুটে এলো খরগোশের দল
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গণভবন যেন চিরায়ত বাংলার এক খামারবাড়ি। শাকসবজি, ফুল-ফল, পশু-পাখি, মাছ; কী নেই সেখানে। প্রধানমন্ত্রী শুধু রাষ্ট্রপ্রধানের গুরুদায়িত্বই সামলান না, খোঁজ-খবর রাখেন এসবেরও। কখনো কখনো নিজের হাতে পশু-পাখিকে খাবার দেন, কাছে নিয়ে আদর করেন পরম মমতায়।
শনিবার (১৫ জুন) প্রধানমন্ত্রীকে আবারো এমন মমতাময়ী রূপে দেখলো বাংলা। গণভবনে এক অনুষ্ঠান শেষে পশু-পাখির খোঁজ-খবর নিচ্ছিলেন তিনি। হেঁটে হেঁটে সেসব দেখছিলেন। যখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খরগোশের থাকার ঘরের সামনে দিয়ে যাচ্ছিলেন, তখন তার কণ্ঠ শুনেই এক দৌড়ে চলে আসে অনেকগুলো খরগোশ। অবলা প্রাণীগুলো একটু আদর পেতে ছুটে আসে বিশ্বস্ত ও মমতাময়ী মনিবের কাছে।
খরগোশগুলো কাছে এলে প্রধানমন্ত্রী নিজ হাতে তাদেরকে গাজর খেতে দেন। হাতে নিয়ে কোলে তুলে পরম মমতায় আদর বুলিয়ে দেন তাদের পিঠে। এ এক অপরূপ দৃশ্য, যেমন চিরায়ত বাংলার মমতাময়ী মায়ের চিত্র।সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এই দৃশ্য ছড়িয়ে পড়লে বঙ্গবন্ধুকন্যার মমতাময়ী আচরণের প্রশংসা করে নেটদুনিয়া। সবাই গর্ববোধ করেন, একজন প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রপ্রধানের ব্যস্ত দায়িত্বের মধ্যেও গণভবনে এভাবে একটি খামারবাড়ি গড়ে তুলেছেন এবং তাদের যত্ন নেন, খোঁজ খবর রাখেন। এতে শিক্ষণীয় অনেক কিছু আছে।
এর আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার সরকারি বাসভবন গণভবনে আষাঢ় মাসের প্রথম দিনে বাংলাদেশ কৃষক লীগের তিন মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন। ১৯৮৪ সাল থেকে বাংলাদেশ কৃষক লীগ আষাঢ়ের প্রথম দিন থেকে সারাদেশে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন করে আসছে।
একই অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী দেশব্যাপী বৃক্ষরোপণ অভিযানে অবদানের জন্য কৃষক লীগের বেশ কয়েকজন নেতাকে পুরস্কৃত করেন এবং নেতাকর্মীদের মাঝে গাছের চারা বিতরণ করেন।
কর্মসূচি উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী গণভবনে তিনটি গাছের চারা রোপণ করেন। তিনি বলেন, ১৯৯৬ সালে সরকারে আসার পর গণভবনে ২ হাজারের মতো গাছ লাগিয়েছিলাম। এর আগের গাছগুলো জাতির পিতার হাতে লাগানো। এর পর আমরা বিভিন্ন ধরনের ফলের গাছ লাগাই এবং লাগাচ্ছি। এখানে বিভিন্ন ধরনের ফসল উৎপাদন করে দেখছি, ভালোই হয়। হাঁস-মুরগি-গরু-ছাগল সবই আছে আমাদের।
সরকারপ্রধান বলেন, ‘এখন গণভবন প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন এবং একইসঙ্গে একটি খামার বাড়িতে পরিণত হয়েছে।’
- Tk 12,500 announced as minimum wage for RMG workers
- মাছ উৎপাদন ও বাজারজাতকরণে সার্বিক সহযোগিতা করবে সরকার : মৎস্যমন্ত্রী
- দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে থাকছে রেকর্ড সংখ্যক পর্যবেক্ষক
- PM opens Southeast Asia`s largest fertiliser factory in Narsingdi
- 2024 election was the fairest since 1975: PM
- দ্রুত এগিয়ে চলছে বঙ্গবন্ধু রেলসেতুর কাজ
- সুষ্ঠু নির্বাচনে সব সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি
- জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সেনা মোতায়েনের নীতিগত অনুমোদন দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি
- কর্মসংস্থানের জন্য প্রতি ঘণ্টায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশে যান ১৫২ বাংলাদেশি
- মানবিক নারী পুতুল ও অটিস্টিক শিশুদের নতুন ভোর