জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমি বিল পাস
নিউজ ডেস্ক
জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমি বিল পাস
জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমি বিল ২০২৪ পাস হয়েছে। বুধবার জাতীয় সংসদে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী বিলটি উত্থাপন করেন। এরপর কণ্ঠভোটে বিলটি পাস হয়।গত ৫ মে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমি বিল সংসদে তোলেন। পরে বিলটি পরীক্ষা করে ২০ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়।
১৯৬১ সালে অধ্যাদেশের মাধ্যমে ময়মনসিংহে জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমি (নেপ) গঠন করা হয়। এখন সেটাকে একটি আলাদা নতুন আইনের অধীনে আনা হচ্ছে।
বিলের উদ্দেশ্য ও কারণ সংবলিত বিবৃতিতে গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী বলেন, এখন ময়মনসিংহে জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমি (নেপ) আছে। দ্যা গভর্নমেন্ট এডুকেশনাল অ্যন্ড ট্রেনিং ইনস্টিটিউশনস অরডিন্যান্স ১৯৬১ অনুযায়ী বাংলাদেশে কয়েকটি প্রশিক্ষণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান পরিচালিত হতো। কিন্তু বর্তমানে উক্ত প্রতিষ্ঠানসমূহ যুগোপযোগী কার্যক্রম পরিচালনার জন্য পৃথক আইন প্রণয়ন করেছে।
তিনি আরো বলেন, জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নের জন্য নিয়মতান্ত্রিকভাবে প্রশিক্ষণ পরিচালনা করা ও গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করা একান্ত প্রয়োজন বিধায় নেপের জন্য একটি আইন প্রণয়ন করা সমীচীন। নেপ-এর আইন বা বিধি না থাকার কারণে শূন্যপদে জনবল নিয়োগ করা সম্ভব হচ্ছে না। বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/সংস্থা/প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের অধীন কর্মকর্তারা প্রেষণে নিয়োগপ্রাপ্ত হয়ে একাডেমিতে যোগদান করলেও অধিকাংশ কর্মকর্তার গবেষণা ও প্রশিক্ষণ কাজের অভিজ্ঞতা না থাকায় তাদেরকে একাডেমির মূল কাজে সম্পৃক্ত করা সম্ভব হচ্ছে না। এ কারণে নতুন আইন করা প্রয়োজন।
- প্রাথমিকে নিয়োগের দ্বিতীয় ধাপের মৌখিক পরীক্ষা আগামী ১৪ মার্চ শুরু
- কেন্দ্রীয় লটারিতে যুক্ত হতে না পারা স্কুলে ভর্তি আবেদন যেভাবে
- শিক্ষক নিবন্ধনের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ নিয়ে যা জানা গেল
- নজরুলের ছোঁয়া ও জীবন্ত স্মৃতিতে যে বিশ্ববিদ্যালয়
- প্রথমবারের মতো বুটেক্সে চালু হচ্ছে পিএইচডি, যা যা প্রয়োজন
- সিলেট বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
- এসএসসিতে পাসের হার ৯৩.৫৮ শতাংশ
- গৌরবের ইতিহাস জানাবে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকসুর এই গ্রাফিতি
- লাইভস্টক অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৪ প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তি
- এমপিওভুক্ত হচ্ছেন বেসরকারি ১০ হাজার শিক্ষক-কর্মচারী